সিলোম (Coelom): বহুকোষী প্রাণীর পৌষ্টিক নালি এবং দেহ প্রাচীরের মধ্যবর্তী ফাঁকা স্থানকে সিলোম বলে। অথাৎ
সেন্ট্রোমিয়ার (Centromere): ক্রোমােজোমের মুখ্য খাঁজের যে-ঘন অরঞ্জিত অংশটি ক্রোমােজোমের ক্রোমাটিড দুটিকে বা তার বাহু দুটিকে
সেন্ট্রিওল (Centriole): সেন্ট্রিওল হল প্রাণিকোষের নিউক্লিয় আবরণীর কাছাকাছি অবস্থিত বেলনাকৃতি বা দন্ডাকার ফাপা অণু নালিকা
ট্যাকটিক চলনঃ বহিস্থ কোনাে উদ্দীপকের প্রভাবে (গতিপথ ও তীব্রতা) উদ্ভিদের বা উদ্ভিদের স্থান পরিবর্তনকে আবিষ্ট
অক্সিন (Auxin): উদ্ভিদের কাণ্ড ও মূলের অগ্রভাগ, মুকুলাবরণী, বর্ধনশীল পাতার কোশ ইত্যাদি থেকে উৎপন্ন নাইট্রোজেন
জিব্বেরেলিন (Gibberellin): গাছের পরিপক্ক বীজ, অঙ্কুরিত চারাগাছ, উদ্ভিদের মুকুল ও বীজের পত্র ইত্যাদিতে সংশ্লেষ হওয়া
বিষমপৃষ্ঠ পাতা (Dorsiventral Leaf): যেসব গাছের পাতা চ্যাপ্টা, সবুজ এবং মাটির সঙ্গে সমান্তরালভাবে অবস্থান করে,
কাণ্ড (Plant stem): আলোর দিকে এবং অভিকর্ষের বিপরীত দিকে বৃদ্ধিপ্রাপ্ত জ্বণমূলের ওপরের দিকের দণ্ডের মত
ট্রাকিড (Tracheid): ট্রাকিড এর কোষ গুলি সরু, লম্বা ও নলাকার। এর উভয় প্রান্ত সরু এবং
ল্যামার্কবাদ (Lamarckism): ল্যামার্ক সর্বপ্রথম অভিব্যক্তির ওপর বিশ্লেষণী তত্ত্ব প্রতিষ্ঠিত করেন এবং বিষয়টি 1809 খ্রিস্টাব্দে তাঁর