জ্যাম:
জ্যামও প্রায় একইভাবে তৈরি করা হয়। জেলিতে শুধু ফলের রস ব্যবহার করা হলেও জ্যামে পুরো ফলই ব্যবহার করা হয়। খুব ভালো করে লক্ষ্য করলে দেখা যাবে জ্যামে ছোট-বড় ফলের বিভিন্ন অবশিষ্টাংশ রয়েছে। জ্যাম তৈরিতে ফলের পুরো অংশ ব্যবহার করায় জেলির থেকে এর ঘনত্ব বেশি হয়ে থাকে এবং এর স্বাদও অনেক প্রখর হয়ে থাকে। তবে অনেকেই ফলের অংশবিশেষ সহ জ্যাম খেতে পছন্দ করে না। সেক্ষেত্রে জেলিই হবে সবচেয়ে ভালো সমাধান।
জেলি:
সাধারণত অরেঞ্জ জেলি, অ্যাপল জেলি, স্ট্রবেরি জেলি বা মিক্স ফ্রুট জেলিই খাওয়া হয় আমাদের। এসব জেলি তৈরি করার জন্য ফলের রস রাখা হয়। তবে এতে কোনও ফলের অংশ থাকে না। জেলিতে কেবলই ফলের রস থাকে। এতে প্রাকৃতিক ঘনত্ব তৈরিকারী উপাদান পেকটিন থাকে। এছাড়াও ফলের রসের সঙ্গে স্বাদমত চিনি দিয়ে তৈরি করা হয় জেলি। অনেক সময় জেলির ঘনত্ব বৃদ্ধির জন্য এতে পেকটিন দেয়া হয়। এতে অবশ্য স্বাদের কোনও পার্থক্য ঘটে না।
জ্যাম ও জেলির মধ্যে পার্থক্য:
জ্যাম ও জেলি দুটোই পাউরুটি বা নাস্তার রুটি দিয়ে খাওয়া হয়। অধিকাংশ মানুষই এই জ্যাম আর জেলিকে একই মনে করেন। কিন্তু এই দুটি জিনিসের মধ্যে সূক্ষ্ম কিছু পার্থক্য রয়েছে। তাই যদি না হবে তাহলে নাম আলাদা হবে কী জন্য। এবার তাহলে জ্যাম ও জেলির মধ্যকার পার্থক্যের বিষয় তুলে ধরা হলো-
সাধারণত অরেঞ্জ জেলি, অ্যাপল জেলি, স্ট্রবেরি জেলি বা মিক্স ফ্রুট জেলিই খাওয়া হয় আমাদের। এসব জেলি তৈরি করার জন্য ফলের রস রাখা হয়। তবে এতে কোনও ফলের অংশ থাকে না। জেলিতে কেবলই ফলের রস থাকে। এতে প্রাকৃতিক ঘনত্ব তৈরিকারী উপাদান পেকটিন থাকে। এছাড়াও ফলের রসের সঙ্গে স্বাদমত চিনি দিয়ে তৈরি করা হয় জেলি। অনেক সময় জেলির ঘনত্ব বৃদ্ধির জন্য এতে পেকটিন দেয়া হয়।এতে অবশ্য স্বাদের কোনও পার্থক্য ঘটে না।
জ্যামও প্রায় একইভাবে তৈরি করা হয়। জেলিতে শুধু ফলের রস ব্যবহার করা হলেও জ্যামে পুরো ফলই ব্যবহার করা হয়। খুব ভালো করে লক্ষ্য করলে দেখা যাবে জ্যামে ছোট-বড় ফলের বিভিন্ন অবশিষ্টাংশ রয়েছে। জ্যাম তৈরিতে ফলের পুরো অংশ ব্যবহার করায় জেলির থেকে এর ঘনত্ব বেশি হয়ে থাকে এবং এর স্বাদও অনেক প্রখর হয়ে থাকে।