জীববিজ্ঞান ও প্রাণীবিজ্ঞান, দুটিই জীবজগতের অধ্যয়ন করে। তবে, এদের মধ্যে কিছু উল্লেখযোগ্য পার্থক্য রয়েছে। নিচে
অ্যাসকোমাইসিটিস (Ascomycetes) :অ্যাসকোমাইসিটিসের সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্য হল অ্যাসকাস, যা একটি ছোট, গোলাকার কোষ যাতে সাধারণত
জীববিজ্ঞান (Biology) :Biology শব্দটি – Bios (জীবন) ও Logos (জ্ঞান) দুটি শব্দের সমন্বয়ে গঠিত। বিজ্ঞানের
ব্লাস্টুলেশন (Blastulation)মরুলা ডিম্বনালি থেকে জরায়ুতে এসে পৌঁছায় এবং পুনরায় বিভাজিত হয়ে একস্তরী তরলপূর্ণ ফাঁপা বলের
মরুলা (Morula) :ক্লিভেজ প্রক্রিয়ায় জাইগোট বহুকোষী গোলকে রুপান্তরকে মরুলা বলে। অর্থাৎ ক্লিভেজের ফলে উৎপন্ন 16-64টি
এন্ডোপ্লাজমিক জালিকা (Endoplasmic reticulum):পরিণত কোষের সাইটোপ্লাজমে যে জালিকা বিন্যাস দেখা যায় তাকে এন্ডোপ্লাজমিক জালিকা বা
অ্যামাইটোসিস (Amitosis):যে কোষ বিভাজনে মাতৃকোষের নিউক্লিয়াস ও সাইটোপ্লাজম সরাসরি বিভক্ত হয়ে দুটি অপত্য কোষ সৃষ্টি
ক্যারিওকাইনেসিস (Karyokinesis):মাইটোসিস কোষ বিভাজনকালে নিউক্লিয়াসের বিভাজনকে ক্যারিওকাইনেসিস বলে। ক্যারিওকাইনেসিসের ফলে নিউক্লিয়াসটি সমান দুই অংশে বিভাজিত
ইন্টারফেজ (Interphase):ইন্টারফেজ হল কোষ চক্রের দীর্ঘতম পর্যায়। এটি কোষ চক্রের দীর্ঘ সময়ের জন্য (মোট সময়ের
প্রোফেজ (Prophase): প্রোফেজ মাইটোসিসের প্রথম পর্যায়। এ পর্যায়ে কোষের নিউক্লিয়াস আকারে বড় হয়। ক্রোমোজোম থেকে